Add

ঠান্ডা সেঁক দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা : Cold Therapy.

 ঠান্ডা সেঁকের সতর্কতা :

ছবি: সংগ্রহীত।

শরীরের বিভিন্ন জায়গার  আঘাত পেলে ব্যথার স্থানে  সেঁক দেওয়ার পদ্ধতি অনেক আগে থেকেই প্রচলিত।  এটি বিজ্ঞানসম্মত এবং পরীক্ষিত পদ্ধতি। সেঁক সাধারণত দুই ভাবে দেওয়া হয়ে থাকে। ১। গরম সেঁক ২। ঠান্ডা সেঁক। কিন্তু কখন গরম সেঁক বা ঠান্ডা সেঁক দিতে হবে, কোনটাতে কী উপকার, তা নিয়ে অনেকেই ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে আছেন। গরম এবং ঠান্ডা সেঁক নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের নির্দেশনা অনুযায়ী নিতে হবে। না হলে দেখা দিতে পারে নানা বিপত্তি।


আসুন, ঠান্ডা সেঁক নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সাবধানতা জেনে নিই:

১। সরাসরি বরফের টুকরো দিয়ে ব্যথা বা আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে সেঁক দিবেন না।  প্রয়োজনে কোন কাপড় বা টাওয়েল ব্যবহার করুন। সরাসরি চেক দিলে আইস বার্ন হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

২।মেরুদন্ডের সরাসরি হার্ট যুক্তি স্থানে দেয়া থেকে বিরত থাকুন। 

৪। যাদের রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রে নানা ধরনের সমস্যা রয়েছে তারা ঠান্ডা থেকে বিরত থাকুন।

৫। কোন স্থানে দীর্ঘ সময় ধরে ঠান্ডা সেক দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। একই স্থানে বারবার ঠান্ডা বরফ মালিশ করলে ফ্রোস্ট বাইট হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৬। যাদের ঠান্ডা এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা বরফের মালিশ থেকে বিরত থাকুন।  না হলে দেখা দিতে পারে অন্য জটিলতা। 

৭। কোন সমস্যা দেখাদিলে বা আঘাতপ্রাপ্ত হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঠান্ডা মালিশ বাজ সেঁক গ্রহণ করুন।


আরও পড়ুন-

মধুর ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা: 15 Health Benefits of Honey

চোখ উঠা: চোখ উঠার কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার - Conjunctivitis (Pinkeye)

থাইরয়েড রোগীদের জন্য ৫টি ক্ষতিকর খাবার - 5 Harmful Foods for Thyroid Patients

Post a Comment

0 Comments