Add

স্বাস্থ বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ:

 স্বাস্থ বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ: 



কথায় আছে স্বাস্থয় সকল সুখের মূল। তাই স্বাস্থ  ঠিক রাখার জন্য আমাদের অনেক রকমের পদক্ষেপ গ্রহন করি।

 তাবে নিচের বিষয়গুলো আমাদের জেনে রাখা উচিৎ।

 ১। প্রতিদিন সকালে অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন। 

 ২। কখনো ঠাণ্ডা পানি  দিয়ে ঔষধ খাবেন না। 

 ৩। সর্বদা কথা বলার সময় বাম কানে ফোন রিসিভ করুন। 

 ৪। বিকেল ৫টার পর ভারী খাবার (বিশেষ করে দুপরের খাবার) খাবেন না। 

 ৫। সকালে খালি পেটে বেশি পানি পান করুন। রাতে তুলনামূলক কম পান করুন। 

 ৬। ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই শুয়ে পড়বেন না। কিছুক্ষণ পর বিছানায় যান। 

 ৭। ফোনের ব্যাটারির চার্জ যখন খুব কম তখন ফোন রিসিভ না করাই ভালো। কারন তখন ফোনের রেডিয়শন অনেক বেশি শক্তিশালী হয়। যা মানবদেহে ক্ষতিকর। 

 ৮। খাবার গ্রহণ করার আগে ও টয়লেট ব্যবহারের পরে অবশ্যই সাবান বা ছায় দিয়ে ভালোকরে হাত ধুয়ে নিন। 

 ৯। বেশি পরিমাণে সবুজ শাক সবজি ও ফলমূল খান। 

১০। খুব বেশি এক জায়গায় বসে থাকবেন না। প্রয়োজনে কিছু সময় পরপর হাটুন। এতে পায়ের মাংসপেশির ব্যায়াম হবে। 

 ১১। খুব প্রয়োজন না পড়লে লিফট ব্যবহার না করে সিড়ি ব্যবহার করুন। 

 ১২। মাথা ব্যাথা হলে আদা চা খেতে পারেন। আদা প্রদাহ এবং ব্যথা নিবারনে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে। তাছাড়া মাথাব্যথা  হলে প্রচুর মাছ খেতে পারেন। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুন কার্যকর।

 ১৩।বাসার তৈরি খাবার খান। শরীর ভালো রাখতে বাসায় তৈরি খাবারের কোন বিকল্প নেই।

 ১৪। যখনই খবার খাবেন তখন ভালোভাবে চিবিয়ে খাবার গ্রহণ করুন। এতে হজমক্রিয়া সঠিক ভাবে হবে। 

 ১৫। শরীরে মেদ জমার প্রধান কারন হলো তেল জাতীয় ও মিষ্টি জাতীয় খাবার। তাই মেদ থেকে রেহায় পেতে অতিরিক্ত তেল ও মিষ্টি জাতীয় খাবার  ত্যাগ করুন।

 ১৬। হাপানিতে পেয়াজ খান। শ্বাসনালীর সংকোচ রোধে পেয়াজ ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে।

১৭। পেটের পিড়ায় খেতে পারেন কলা ও আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে। 

১৮। মধু নানা গুনের অধিকারি। অসাড়তা, গলাব্যাথা, মানসিক চাপ, রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোরেসিস, মাইগ্রেনসহ নানা শারীরিক সমস্যায় মধু বিশেষভাবে কার্যকর। তায় পরিমিত মধু খান। 

১৯। অতিরিক্ত ঘি , বাটার অয়েল,মারজারিন ক্যন্সারের ঝুকি বাড়ায়। এর পরিবর্তে ভেজিটেবল ওয়েল, অলিভ ওয়েল ক্যন্সারের ঝুকি কমায়। 

 ২০। ব্রোকলি, স্পিনাক, গাজর, টমেটোতে প্রচুর ক্যন্সার প্রতিরোধি উপাদান আছে। কিন্তু তাপ দিলেই এই ক্যন্সার প্রতিরোধ উপাদান বিনষ্ট হয়। তাই সমভব হলে এগুলো কাচা খেতে পারে।

 ২১। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সকালের নাস্তা সেরে ফেলুন। গবেষোনায় দেখা গেছে যে, সকালের নাস্ত শরীরের বিপাকীয়য় সাহায্য করে। তায় সকালের নাস্তা দ্রুত করা উচিত।


টনসিল স্টোন কী? কেনো হয়? ও প্রতিকার


Post a Comment

0 Comments